স্বয়ং কেন্দীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাননীয় আমিত শাহ মহাশয় এই পুজোটির উদ্বোধন করেছেন।
১৯৬৯ সাল থেকে এই পুজোটি মায়ের ৯টি রূপে পূজিত হয়ে আসছে
মণ্ডপে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
নিচে দেওয়া টিপস গুলো ফলো করুন , মুহূর্তেই মধ্যেই হাতেনাতে পাবেন ফল
আগামী ১২ই অক্টোবর কালীঘাটের বাড়ি থেকেই বিকেলে ভার্চুয়াল মাধ্যমে জেলায় জেলায় পুজোর উদ্বোধন করার কথা মুখ্যমন্ত্রীর
দেব-দেবী থেকে অসুর এবং বিভিন্ন ঋষি মুনিও বর্ণিত আছে এই তালিকায়
পুরাণ মতে অষ্ট বসুকে আটটি দিকের দেবতা বলেও মনে করা হয়েছে
এই মহর্ষি ভরদ্বাজকে ভেষজ ঔষধের জনক হিসাবে উল্লেখ করা হয়
ভগবদ্গীতা ও মহাভারতের মতো হিন্দুধর্মের পবিত্র শাস্ত্রে হরির নাম একাধিকবার উল্লেখ আছে
শর্মা বাড়ির দুর্গাপুজো বুড়ো মা নামে খ্যাত
মহাভারতে এই কশ্যপকেই একজন প্রজাপতি অর্থাৎ প্রধান প্রতিপালক বলে উল্লেখ করা হয়েছে
এই দক্ষিণামূর্তিই হলেন শিক্ষক-দেবতা
রাধাকে বিবাহের পর আনন্দময় বিনোদনে সময় উদযাপন , কিন্তু তার কিছু সময় পর কৃষ্ণ ফের তাঁর শিশু রূপে ফিরে আসেন
সপ্তর্ষিরা ব্রহ্মার শরীর থেকে জাত হয়নি, হয়েছেন তার মন থেকে , একারণে তাদের মানসপুত্র বলা হয়
চাঁদের সঙ্গে যড়যন্ত্র করে অপ্সরার মতো সুন্দরী অহল্যার সঙ্গে সহবাস , তারপরই চরম অভিশাপ নামে ইন্দ্রর কপালে
বজ্রের সাহায্যে নামুচিকে বধ করে পুনরায় ক্ষমতা ফিরে পান ইন্দ্র
এই মহাপ্রতাপশালী অসুররাজ হিরণ্যাক্ষ ছিলেন বিখ্যাত হিরণ্যকশিপুরের ছোটভাই
মায়াসুর ছিলেন দানবদের একজন বিশিষ্ট সদস্য এবং মহাভারত জুড়ে তার নাম ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়
মেডাক চার্চ তেলেঙ্গানার সমস্ত চার্চের মধ্যে বৃহত্তম ক্যাথেড্রাল
কেবল মাত্র নারীর হাতেই বধ হবে তাকে , সেকথা বেমালুম ভুলেই গিয়েছিল দারুকাসুর