বিশ্বকর্মার হাতে সর্বদা দাঁড়িপাল্লা থাকে , এই দাঁড়িপাল্লার দুটি পাল্লাকে জ্ঞান ও কর্মের প্রতীক হিসাবে ধরা হয়
নকুল ও সহদেব পিতৃ-পরিচয়ে আশ্বিনেয় নামেও পরিচিত ছিলেন
প্রাচীন চিত্রকর্মে যমুনাকে নদীর তীরে দাঁড়িয়ে থাকা সুন্দরী কন্যা হিসেবেও দেখানো হয়েছে
এই পবন দেবতা একজন যোদ্ধা ও ধ্বংসকারী শক্তিশালী বীর হিসেবেও পরিচিত
কথিত আছে , শিব পুজোর সময় নন্দীর কানে বলে দেওয়া প্রার্থনা সরাসরি মহাদেবের হৃদয়ে পৌঁছে যায়
ঋষি কশ্যপ ও বিনতার পুত্র , অরুণ সূর্যের সারথি ছিলেন এই গরুড়
ভারতের হিমাচল প্রদেশের চম্বা জেলায় অবস্থিত রয়েছে দেশের একমাত্র যম মন্দির
জেনে নিন সর্পের দেবী বিষহরির কাহিনী
এই মোহিনীই বিষ্ণুর মায়া বিভ্রম হিসেবে পরিচিত
কুবের হলেন দেবতাদের কোষাধ্যক্ষ এবং উপদেবতা যক্ষ, গুহ্যক, কিন্নর ও গন্ধর্বদের অধিপতি
নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন বিশাল বাহিনী , সঙ্গে থাকছে সিসিটিভি সহ ড্রোন
বায়ুর দেবতা বায়ু ও আকাশের দেবতা ইন্দ্রের সঙ্গে ঋগ্বেদে অন্যতম প্রধান দেবতা হিসেবে পরিগণিত হয়েছেন অগ্নি
পশ্চিম দিকের অবিভাবক দেবতা , কিছু গ্রন্থে বরুণকে বৈদিক ঋষি বশিষ্ঠের জনকও বলা হয়েছে
ভারতচন্দ্রের পৃষ্ঠপোষক নদীয়ারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায় বাংলায় প্রতিমায় দেবী অন্নপূর্ণার পুজো প্রচলন করেছিলেন
রথের ঘোড়াগুলি সাতটি পৃথক পৃথক রঙের , যা রঙধনুর সাত রঙের প্রতীক বলেই আখ্যায়িত
মহাভারত অনুসারে গৌতম মুনির অনুপস্থিতে ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধরে তাঁর স্ত্রী অহল্যাকে ধর্ষণ করেন , পরে মুনির অভিশাপেই ইন্দ্রর শরীরে সহস্র যোনী-চিহ্ন প্রকাশ পায়
ভারতীয় উপমহাদেশে কালীকে ভগবান শিবের স্ত্রী পার্বতীর রূপ হিসাবে বিশ্বাস করা হয়
পার্বতী হলেন গিরিরাজ পর্বতের দেবতা হিমালয় ও তার স্ত্রী দেবী মেনকার কন্যা
দেবতা ব্রহ্মা হলো দেবী সরস্বতীর স্রষ্টা , আবার তিনিই দেবীর রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করেন
বর্তমানে এটি কলকাতার হেরিটেজ হিসাবে পরিচিত