বৈকুণ্ঠ, নৃসিংহ, বরাহ ও কপিল , এই ৪কে একত্রে বৈকুণ্ঠ চতুর্মূর্তি বলা হয়
যখন বিষ্ণুর মস্তকে অশ্বের মস্তক লাগানো হয় , তখন বিষ্ণুর নাম হয় হয়গ্রীব
দক্ষিণারায়ের রাজত্বের সীমা দক্ষিণে কাকদ্বীপ, উত্তরে ভাগীরথী নদী, পশ্চিমে ঘাটাল ও পূর্বে বাকলা জেলা পর্যন্ত
মহিলাদের দেবতা , স্ত্রীত্ব ও মাতৃত্বের প্রতীক বলা হয় দেবী বৃন্দাকে
বিকেল পাঁচটার পর ভৌতিক উপদ্রবের ভয়েই যাত্রীরা বেগুনকোদরকে এড়িয়ে চলেন
অর্ধনারীশ্বর হলেন শিব ও পার্বতীর একটি সম্মিলিত রূপ
বিরজা ও বিমলা দেবী আসলে একই শক্তিপীঠের দুটি রূপভেদ
পৃথ্বী পৃথিবীর মাতা হিসেবে পিতা আকাশের পরিপূরক
বজ্রজ্বালার স্তন্য পান , তারকাসুরকে বধের জন্য জন্ম হয়েছিল দেবতা কার্তিকের
মাছের মতো কখনোই চোখ বন্ধ হয় না , দেবী সারাক্ষণ নিজের ভক্তদের উপর নজর রাখেন
মাঝ পথেই বাধা , পরমেশ্বরের স্বীকৃত স্বরূপ আজও জগন্নাথ দেবের অর্ধসমাপ্ত মূর্তিকেই পুজো করা হয়
কথিত আছে রাতে এখানে থাকলেই নাকি অলৌকিক কিছুর উপস্থিতি টের পাওয়া যায় , যা ক্যামেরাবন্দী করা অসম্ভব
কংসের মৃত্যুর পূর্বাভাস দেওয়ার পরে অদৃশ্য হয়ে যান , পরে কৃষ্ণের ছোট বোন সুভদ্রা হিসাবে পুনর্জন্ম নিয়েছিলেন দেবী
একনজরে দেখুন কেন ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয় হয়ে আছে আজকের দিন
বিশ্বকর্মার হাতে সর্বদা দাঁড়িপাল্লা থাকে , এই দাঁড়িপাল্লার দুটি পাল্লাকে জ্ঞান ও কর্মের প্রতীক হিসাবে ধরা হয়
সপ্তাহে শুধুমাত্র বৃহস্পতিবারই এই ধামে বিশেষ ভোগের ব্যবস্থা করা হয়
নকুল ও সহদেব পিতৃ-পরিচয়ে আশ্বিনেয় নামেও পরিচিত ছিলেন
প্রাচীন চিত্রকর্মে যমুনাকে নদীর তীরে দাঁড়িয়ে থাকা সুন্দরী কন্যা হিসেবেও দেখানো হয়েছে
পুরাণ মতে এখানে পরেছিল দেবী সতীর ডান হাতের কব্জি
এই পবন দেবতা একজন যোদ্ধা ও ধ্বংসকারী শক্তিশালী বীর হিসেবেও পরিচিত