নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা - প্রাকৃতিক ঝড় নয়। ইডেনে উঠল মিলার ঝড়। শেষে গিয়ে ম্যাচ ফিনিশ করার আর এক নাম গুজরাত টাইটান্স। কোয়ালিফায়ারের মত ম্যাচেও আরও এক অনবদ্য ফিনিশ। প্রত্যেক ম্যাচেই তাক লাগিয়ে দিচ্ছিল গুজরাত। এদিন আর রশিদ-তেওয়াটিয়া নয়। দলের হয়ে দূত হয়ে উঠলেন 'কিলার' মিলার।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আইপিএলের ১৫তম মরসুমের প্রথম কোয়ালিফায়ারে মুখোমুখি হয় গুজরাত টাইটান্স ও রাজস্থান রয়্যালস। এই ম্যাচে রাজস্থানের বিরুদ্ধে ৭ উইকেটে জয় ছিনিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করল গুজরাত।
টসে জিতে গুজরাত অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন।প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮৮ রান করে রাজস্থান। ওপেনার ইয়াসসভি জসওয়াল ৩ রানেই সাজঘরে ফেরেন। আর এক ওপেনার জস বাটলার প্রথমের দিকে ক্রিজে অনেকটা সময় কাটান। মারার বল না পেলে কোনো ঝুঁকি নিচ্ছিলেন না। শেষের দিকে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন তিনি। ৮৯(৫৬) রান করে শেষ ওভারে সাজঘরে ফেরেন এই ইংলিশ ব্যাটার।
অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসন ৪৭(২৬) রানের মারকুটে ইনিংস খেলেন। দেবদূত পাডিকাল বিধ্বংসী মেজাজে থাকলেও ২৮(২০) রানে হার্দিকের বলে প্লেডন হয়েই প্যাভিলিয়নে ফেরেন। শিমরণ হেটমায়ার ৪ রানেই মহম্মদ শামির শিকার হন। অশ্বিন ২(১) রান করেন।
বাটলার শেষ বলটি খেলার পর আম্পায়ার নো বল ঘোষণা করেন। তবে রান আউট হওয়ায় বাটলারকে সাজঘরে ফিরতেই হয়। অশ্বিন ব্যাটে আশায় বলটি ওয়াইড হওয়ায় রান নিতে চান রিয়ান পরাগ। তখনই ৪(৩) রানে নিজের উইকেট খোয়ান রিয়ান। রান আউট হন তিনি। গুজরাতের হয়ে ১ টি করে উইকেট নেন মহম্মদ শামি, ইয়াস দয়াল, সাই কিশোর, হার্দিক পান্ডিয়া।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৯.৩ ওভারেই জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান তুলে দেয় গুজরাত। ওপেনার ঋদ্ধিমান সাহা রানের খাতা না খুলেই বোল্টের বলে সাজঘরে ফেরেন। আর এক ওপেনার শুভমন গিল ম্যাথিউ ওয়েডের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ ক্রিজে দাপট দেখান। এরপরেই ওয়েডের সঙ্গে ভুল বোঝাপড়ায় ৩৫(২১) রানে আউট হন গিল। গিলের আউটের কিছুক্ষণ বাদেই ম্যাকয়ের শিকার হয়ে ৩৫(৩০) রানে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান ম্যাথিউ ওয়েড।
এরপর দলের হাল ধরেন অধিনায়ক হার্দিক ও প্রোটিয়া তারকা ডেভিড মিলার। দুজনেই কোনোরকম ঝুঁকি না নিয়ে ধীরে ধীরে শেষের দিকে ম্যাচটি নিয়ে যাচ্ছিলেন। ডেভিড মিলার শুরুর দিকে ধির গতিতে ব্যাট করছিলেন। সেই সময় কিছুটা হাত খুলে খেলছিলেন হার্দিক। পরের দিকে বিধ্বংসী হয়ে ওঠেন মিলার। তখন অন্য প্রান্ত থেকে মিলারকে সহায়তা করেছিলেন হার্দিক। ৪০(২৭) রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।
ম্যাচ যখন অনেকটাই রাজস্থানের দিকে ঝুঁকে, ঠিক তখনই একার কাধে দলের দায়িত্ব তুলে নেন ডেভিড মিলার। বেশ আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে খেলছিলেন তিনি। চাহালের বলে কিছুটা অসস্তিতে পড়লেও শেষের দিকে একটি ছয় হাঁকান।
এরপর শেষ ওভারে বাকি ১৬ রান। বলে প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা। আউট হলে হয়তো ব্যাটসম্যান রয়েছে। কিন্তু আউট মানেই ডট বল। তবে সেসবের তোয়াক্কা করেননি মিলার। প্রথম তিন বলেই ছয় হাঁকিয়ে গুজরাতকে ফাইনালে পৌঁছে দিলেন এই প্রোটিয়া তারকা। রাজস্থানের হয়ে ১ টি করে উইকেট পান ট্রেন্ট বোল্ট ও ওবে ম্যাকয়।
চাকরি প্রার্থীদের ধর্ণা মঞ্চে উপস্থিত সিপিআইএম নেতা বিমান বসু , কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নান ও বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী
ইস্তফা ঘোষণার পরে রাতেই রাজ্যপালের কাছে পাঠিয়ে দিলেন পদত্যাগ পত্র
ঊর্ধ্বমুখী রুপোর দাম
ফের নিম্নমুখী সোনার দাম
শেষবার জোরে বোলার হিসেবে ভারতকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন কপিল দেব
ডেঙ্গু মোকাবিলায় বিপুল কর্মী নিয়োগ
শিক্ষিক-শিক্ষিকা ও পড়ুয়া সহ প্রায় ৪০ জনেরও বেশি মানুষের রক্তদান
আইসিসির ক্রমতালিকায় ফের বিরাটকে ছাপিয়ে গেলেন পাক অধিনায়ক
মৌলালি রামলীলা ময়দান থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত যাওয়ার আগেই গ্রেফতার একাধিক
গাড়ি নয় , সাইকেল সহ স্কুটারে করেই চলছে দেদার কয়লা পাচার
আসন্ন ইংল্যান্ড টেস্টে ভারতীয় দলকে নেতৃত্ব দেবেন বোলার জসপ্রীত বুমরা
ম্যাচের শেষে ফলাফল ১১-২১, ১৭-২১
উত্তর-পূর্ব রেলে জুনিয়র টেকনিক্যাল অ্যাসোসিয়েট পদে ২০ টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে
ম্যাচের শেষে ফলাফল ২১-১২, ২১-১৭