নিজস্ব প্রতিনিধি, হুগলী - শীতের মরসুমে একদিনের জন্য পিকনিক করতে চাইলে ঘুরে আসুন কোন্নগরের অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগান বাড়ি।
কলকাতার এক অন্যতম পরিবার হল ঠাকুর পরিবার।বাংলার বিখ্যাত এবং সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ব্যবসায়ী দ্বারকানাথ ঠাকুর, প্রথম নোবেল বিজয়ী বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রথম ভারতীয় সিভিল সার্ভেন্ট সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর সকলেই এই মর্যাদাপূর্ণ ঠাকুর পরিবারের।
আর অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যতম ভাগ্নে । অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার চিত্রকর্ম এবং শিল্পকর্মের জন্য সুপরিচিত।
ঠাকুর পরিবারের বিশাল সম্পত্তির মধ্যে সমগ্র বাংলা জুড়ে বেশ কিছু খামারবাড়ি বা বাগান বাড়ি ছিল । যার মধ্যে অন্যতম হল এই গঙ্গা নদীর পশ্চিম তীরে কোন্নগরের অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগান বাড়ি ।
দীর্ঘ সময় ধরে এই ঐতিহাসিক স্থানটি ধ্বংসস্তূপ হয়ে ছিল। দীর্ঘ প্রতিবাদের পর স্থানীয় পৌরসভা এই ঐতিহাসিক স্থানটি দখল করে নিয়ে সংস্কার করে ।
এখন, স্থানটি কোন্নগরের সবচেয়ে বিখ্যাত পর্যটন স্পট।
প্রধান প্রবেশদ্বার থেকে ডানদিকে রয়েছে সংরক্ষিত নিরাপত্তা ঘর, যেখানে প্রহরীদের থাকার জায়গা ছিল। এখান থেকে রাস্তা দুইভাগ হয়েছে। একটি মূল বাড়ির দিকে যাচ্ছে এবং অন্যটি গঙ্গার তীরে ও পার্কের দিকে যাচ্ছে ।
মূল বাড়ির অন্দরটি সংস্কার প্রক্রিয়াধীন থাকায় পর্যটকরা এখানে প্রবেশ করতে পারবেন না, তবে বাইরে থেকে জানালা দিয়ে বেশ কিছু পেইন্টিং দেখা যাবে।
তাদের মধ্যে একটি হল ভারতমাতার বিখ্যাত চিত্রকর্মের প্রতিরূপ, যার প্রথম নাম ছিল "বঙ্গমাতা" এবং এটি ১৯০৫ সালে আঁকা হয়েছিল ।
যদিও মূল বাড়ির ভবনের ভিতরের সংস্করণের কাজ এখনও শেষ হয়নি, তবে আশেপাশের জায়গাটি পর্যটকদের থাকার জন্য সুন্দরভাবে তৈরি করা হয়েছে ।
বটগাছের নিচে ছায়াযুক্ত এলাকায় বসার ব্যবস্থা আছে, নদীর ধার সুন্দর করে বাঁধিয়ে তৈরি করা হয়েছে । যেখানে বসে গঙ্গা নদীর শীতল বাতাস উপভোগ করা যায়। এখানে বিখ্যাত চিত্রকরের মূর্তিসহ রঙিন মাছের আকোরিয়াম আছে, এছাড়াও বাচ্চারা পার্কে খেলতে পারে ।
কিভাবে যাবেন?
হাওড়া ষ্টেশন থেকে শ্রীরামপুর / তারকেশ্বর / শেওড়াফুলি / ব্যান্ডেলগামী ইত্যাদি আপ ট্রেনে করে কোন্নগর ষ্টেশনে নেমে টোটো ভাড়া করে পৌঁছে যেতে পারবেন অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগান বাড়ি ।
এখানে কোনোরকম এন্ট্রি- ফি নেই তবে প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত এখানে ঘুরতে পারেন ।
একদিনের পিকনিক করতে অবশ্যই ঘুরে আসুন কোন্নগরের অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাগান বাড়ি ।
এই স্থানে পড়ে ছিল দেবী সতীর স্তনযুগল
তিনি দেবতা হিসেবে সেরকম গুরুত্ব না পেলেও সবচেয়ে জনপ্রিয় কাহিনী হলো হারকিউলিসের সঙ্গে তাঁর যুদ্ধ কাহিনী
এটি বিশ্বের বৃহত্তম শিব লিঙ্গের মধ্যে একটি, যার উচ্চতা প্রায় ১২৬ ফুট
কি কারণে গির্জাটিকে স্থানান্তরিত করা হয়, দেখে নিন তার ইতিহাস
রহস্যপ্রেমী জন্য বিশেষ ঠিকানা ও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হলো এই স্থান
প্রায় ৪৯৫ বছর আগে নির্মিত হয়েছিল
মন্দিরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এবং শিমলার প্রধান শহর থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত
এই মঠটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩০০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত
এটি ১৬৭২ সালে লাদাখি রাজা সেঙ্গে নামগিয়ালের দ্বারা পুনরায় প্রতিষ্ঠা হয়েছিল
এটি শিলং শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত একটি
এটি ১৭৫২ সালে নির্মাণ করা হয়েছে
রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা পেটে অবশ্যই ঘুরে আসুন এখানে
অনেকেই মনে করেন যে এই মন্দিরেই স্বয়ং ভগবান শিবের বাস