কেরালার মুন্নারের চা বাগান ছাড়া আর একটি বিষয় সব থেকে বেশী আকর্ষনীয় তা হলো Eraviculam National Park বা রাজামালাই অরণ্য। এটি পশ্চিমঘাট পর্বতমালায় কেরালার Idukki জেলায় অবস্থিত কেরালার প্রথম National Park। আজ এই পার্ক ওয়াল্ড হেরিটেজ সাইট হিসাবে নির্বাচনের জন্য ইউনেস্কো ওয়াল্ড হেরিটেজ কমিটির দ্বারা বিবেচনাধীনে রয়েছে। মুন্নার থেকে এই অরণ্যের দূরত্ব প্রায় ১৫ কিলোমিটার।
এখানে যে সমস্ত বন্যপ্রাণী আছে তাদের মধ্যে সব থেকে বেশী উল্লেখযোগ্য নীলগিরি থর যাকে স্থানীয় ভাষাতে ভাড়াই আড়ুর বলা হয়ে থাকে। যার বৈজ্ঞানিক নাম হলো Nilgiritragus hylocrius। এই প্রানীটি মোটাসোটা গায়ে লোমোশ যুক্ত ছাগলের মতো দেখতে হয়। এদের পুরুষরা স্ত্রীর থেকে আকারে বড় হয়ে থাকে। উভয়ের মাথার শিং বাঁকানো হয়ে থাকে। পুরুষ নীলগিরি থরের শিঙের দৈর্ঘ্য প্রায় ৪০ সেমি এবং স্ত্রীদের শিঙের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩০ সেমি হয়ে থাকে। একটি পূর্ন বয়স্ক নীলগিরি থরের ওজন প্রায় ১০০ কেজি হয়ে থাকে। একটি পূর্ন বয়স্ক নীলগিরি থরের পিঠের দিকের রঙ হালকা ধূসর হয়ে থাকে। এরা সাধারনত পাহারের উপরে ঘাসের চারণভূমিতে চড়ে বেড়ায়। উনিশ শতকে চোরা শিকারীদের কবলে পড়ে তাদের সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছিলো। আজ এদের সংরক্ষনের উপর জোর দেওয়া হয়েছে যাতে এই প্রানীটি পৃথিবী থেকে লুপ্ত না হয়ে যায়।
এটি বিশ্বের বৃহত্তম শিব লিঙ্গের মধ্যে একটি, যার উচ্চতা প্রায় ১২৬ ফুট
কি কারণে গির্জাটিকে স্থানান্তরিত করা হয়, দেখে নিন তার ইতিহাস
রহস্যপ্রেমী জন্য বিশেষ ঠিকানা ও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হলো এই স্থান
প্রায় ৪৯৫ বছর আগে নির্মিত হয়েছিল
মন্দিরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এবং শিমলার প্রধান শহর থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত
এই মঠটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩০০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত
এটি ১৬৭২ সালে লাদাখি রাজা সেঙ্গে নামগিয়ালের দ্বারা পুনরায় প্রতিষ্ঠা হয়েছিল
এটি শিলং শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত একটি
এটি ১৭৫২ সালে নির্মাণ করা হয়েছে
রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা পেটে অবশ্যই ঘুরে আসুন এখানে
অনেকেই মনে করেন যে এই মন্দিরেই স্বয়ং ভগবান শিবের বাস
আগরতলা থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরত্বে এটি অবস্থিত
কলকাতার খুব অসম্ভাব্য ভুতুড়ে জায়গাগুলির মধ্যে একটি