নিজস্ব প্রতিনিধি , ঢাকা - পিতৃহত্যার সেই স্মৃতি এখনও তাজা রয়েছে। এদিন আরো একবার স্মৃতি চারণ করলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রবিবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বিসিএস কর্মকর্তাদের ৭৫তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তিনি। এদিন অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে পাঁচটি প্রকল্প-কর্মসূচির আওতায় নির্মিত ভবন ও জিইএমএস সফটওয়্যার উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা।
আর সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকেই একের পর এক বিষ্ফোরক মন্তব্য করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বলেন, "পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর আমরা দুই বোন বিদেশে ছয়টি বছর রিফিউজি হিসেবে থেকেছি। আমরা আমাদের আপনজনকে হারিয়েছি, তবে বাংলাদেশের জনগণ হারিয়েছিল তাদের ভবিষ্যৎ। ছয় বছর পর আমাকে আওয়ামী লীগ সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। দলীয় সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর আমি দেশে ফিরি। আমার মেয়ের তখন বয়স ৮ বছর আর ছেলে ১০ বছর। তাদেরকে মাতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত করে আমি দেশের মানুষের কাছে ফিরে এসেছিলাম।"
এরপর শেখ হাসিনা দাবি করেন, সেই বছর ১৫ আগস্টে জাতির পিতাকে হত্যার পর যেই মিলিটারি ডিক্টেটর সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছিলেন তিনি হলেন জিয়াউর রহমান। তিনি আমার ছোট বোনের পাসপোর্টটাও রিনিউ করতে দেয়নি। আমরা ১৯৮০ সালে লন্ডনে জাতির পিতার হত্যার বিচার চেয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেছিলাম। সেই কমিটি ঢাকা আসতে চেয়েছিল, জিয়াউর রহমান তাদের ভিসাও দেয়নি।
এই ফুটবল প্রতিযোগিতায়
চ্যাম্পিয়ন হয় অর্ণব অন্বেষা সম্প্রীতি একাদশ।
শিশির মঞ্চে বিভাব নাট্য একাডেমি মঞ্চস্থ করলো তাদের দুটি নতুন নাটক ' জীবনের এক রূপকথা' ও ' দিনান্তে।