অমৃতবাজার এক্সক্লুসিভ, সারমিন সুলতানা মন্ডল - নিজেদের ব্যস্ত জীবন থেকে একটু সময় বার করে চলে যেতে পারেন দুষণহীন শান্ত পরিবেশে। প্রকৃতির মাঝে নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাইলে চলে আসুন মৌসুনি দ্বীপে। যেখানকার সমুদ্র খুবই শান্ত, আশেপাশের পরিবেশ অনেক মনোরম। পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র নির্জনতম নামে পরিচিত এই মৌসুনি দ্বীপ আসলেই প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য আদর্শ জায়গা।
আমাদের মধ্যে অনেকেই আন্দামান-নিকোবর অনেকেই গিয়ে থেকেছেন। তবে একদিন অথবা এক সপ্তাহের ছুটি কাটানোর জন্য মৌসুনি দ্বীপ কলকাতার কাছে একটি জনপ্রিয় ডেস্টিনেশন। ইতিমধ্যেই অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
মৌসুনি দ্বীপ দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার, বকখালির কাছাকাছি অবস্থিত। দ্বীপের একটি বঙ্গোপসাগর এবং একদিকে নদী দেখতে পাওয়া যায়, মাঝের অংশ দ্বীপের আকার ধারণ করেছে। শান্ত পরিবেশ এবং সারি সারি গাছ পালায় ভর্তি, দ্বীপটি অত্যন্ত সুন্দর।
দ্বীপে থাকার জন্য সাধারণত দুই ধরণের জায়গা আছে। একটি হলো কটেজ এবং আরেকটি হলো তাবু। খুব কম খরচেই এখনে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও খাওয়া খরচও অনেক বাজেট ফ্রেন্ডলি।
মৌসুনি দ্বীপে গিয়ে আপনি দেখতে পাবেন বালুরাশি দিয়ে ঢাকা সৈকত, লম্বা ডাব গাছ, ঘন ঝাউ বন এবং নীলাম্বর। যেনো মনে হচ্ছে আকাশ এবং জল মিশে গিয়েছে। এছাড়াও লঞ্চের মাধ্যমে আপনি জলে নামতে পারবেন।
গ্রীষ্মের ছুটিতে এবার বাড়ি না কারিয়ে সপরিবারে চলে আসুন মৌসুনি আইল্যান্ডে। সত্যিই অন্যরকম অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
কিভাবে যাবেন?
শিয়ালদহ স্টেশন থেকে ট্রেনের মাধ্যমে নামখানা স্টেশনে নামতে হবে। মাত্র ৩ ঘন্টার ব্যবধানে মৌসুনি দ্বীপ অবস্থিত। নামখানা স্টেশন থেকে টোটো গাড়ির মাধ্যমে আপনি এখানে পৌঁছাতে পারেন। আপনারা চাইলে ধর্মতলা থেকে বাসের মাধ্যমে এখানে পৌঁছাতে পারেন।
এই ফুটবল প্রতিযোগিতায়
চ্যাম্পিয়ন হয় অর্ণব অন্বেষা সম্প্রীতি একাদশ।
শিশির মঞ্চে বিভাব নাট্য একাডেমি মঞ্চস্থ করলো তাদের দুটি নতুন নাটক ' জীবনের এক রূপকথা' ও ' দিনান্তে।