নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা - বঙ্গে ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এবার বঙ্গে তৃতীয় কেউ আসতে চলেছে এমনটাই অনুমান করছেন চিকিৎসকরা। বিশেষ করে করোনা কিংবা ওমিক্রনের বেশি আক্রান্ত দেখা দিচ্ছে কলকাতাতে। এমতাবস্থায় শনিবার দুটি সরকারি কর্মসূচি স্থগিত রাখার নির্দেশ দিল নবান্ন। সম্পূর্ণরূপে বাতিল না করে পরবর্তী পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে শুরু হবে কাজ, এমনটাই ঘোষণা করেছেন রাজ্য সরকার।
শনিবার নবান্নের তরফ থেকে ঘোষণা করে জানানো হয়, একদিনে কলকাতায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছড়াচ্ছে তিন হাজারেরও বেশি। সুতরাং পরিস্থিতি ক্রমশ বেলাগাম হয়ে যাওয়ায় ৩ তারিখে নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে সকল পড়ুয়াদের নিয়ে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রসঙ্গে যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল সেটি বর্তমানে স্থগিত রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে বর্তমানে স্থগিত থাকছে দুয়ারে রেশন কর্মসূচিও।
উল্লেখ্য, বেশ কয়েক দিন আগে থেকেই মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন ৩রা জানুয়ারি কলকাতায় নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে সকল পড়ুয়াদের নিয়ে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের একটি কর্মসূচি করা হবে। তবে যে হারে চোখ রাঙাচ্ছে করোনা তার উপর ভিত্তি করে স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে সরকারি কর্মসূচি গুলি। পাশাপাশি লকডাউন কিংবা যান পরিষেবা বন্ধ করা হবে কিনা সেই বিষয়ে নিয়েও পর্যালোচনা করছেন মুখ্যমন্ত্রী।
এই ভেষজ উদ্ভিদের ঘরোয়া টোটকায় বিভিন্ন রোগের নিরাময় হবে
দেখুন কেন বিখ্যাত আজকের দিনটি
২০১৪ সাল থেকে হাতে খড়ি , আগে কাকুর ডাকনাম হচ্ছে সান্টু , সুজয়কৃষ্ণকে নিয়ে দাবি শুভেন্দুর
একনজরে দেখুন রাশি অনুযায়ী কেমন কাটবে আপনার দিন
দু-পক্ষের সওয়াল জবাবের পর জামিনের আর্জি খারিজ করে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে ইডি হেফাজতের নির্দেশ আদালতের
ফের রুপোর দাম ঊর্ধ্বমুখী
আম্বানি পরিবারের ঘর আলো করে এলো এক কন্যা
ফের সোনার দাম ঊর্ধ্বমুখী
এই নিয়ে দ্বিতীয়বার পাকিস্তানের বিমান বাজেয়াপ্ত করল মালয়েশিয়ার সরকার
গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে একাধিক স্লোগান দেন খলিস্তানিরা
ইতিমধ্যেই অভিযুক্তের মৃত্যু নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ
বজরং পুনিয়া, সাক্ষী মালিক, ভিনেশ ফোগটরা মিথ্যা অভিযোগ তুলেছেন বলে দাবি নির্যাতিতার কাকার
সান ফ্রান্সিসকোয় মোদিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন রাহুল
ইতিমধ্যেই মূল দফতর থেকে জেলার দফতরগুলিকে ডেটাবেস তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে
গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বালুরঘাট থানার এসআই সুকুমার রায়