নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা - দেশের তিন পার্বত্য জেলায় আড়ম্বরের বিজু উৎসবের শেষ দিন বুধবার। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে গত বছরের মতো এবারও সীমিতভাবে উদযাপিত হচ্ছে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর তিন দিনব্যাপী এই উৎসব।
প্রতিবছর চৈত্র সংক্রান্তিতে বাংলাবর্ষ বিদায় ও বরণ উপলক্ষ্যে এই উৎসব পালন করা হয়। উৎসবটিকে চাকমারা বিজু, মারমারা সাংগ্রাই ও ত্রিপুরারা বৈসুক বা বৈসাবি নামে পালন করে।
শুরুর দিন সোমবার কোনো অনুষ্ঠান ছাড়াই দেবতার উদ্দেশ্যে জলে ফুল ভাসিয়ে পালিত হয়েছে ফুল বিজু।
চৈত্র সংক্রান্তিতে মঙ্গলবার যার যার ঘরে উদযাপিত হয়েছে মূল বিজু। বুধবার পহেলা বৈশাখ বর্ষবরণের মধ্য দিয়ে পালিত হবে গোজ্জেপোজ্জে দিন।
অন্যদিকে মঙ্গলবার সকালে ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের ফুল পূজার মধ্য দিয়ে হারি বৈসু অনুষ্ঠান পালিত হয়। এ সময় ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে ত্রিপুরা নারীরা মাধবীলতা, অলকানন্দ, জবা, বিজু ফুলসহ নানা রঙের ফুল জলে ভাসান। বুধবার হবে মূল বৈসু।
হারি বৈসু ত্রিপুরাদের ঐতিহ্যবাহী বৈসু উৎসবের একটি অংশ। ভোরে ফুল দিয়ে ঘরবাড়ি সাজানো হয়। গবাদি পশুকে স্নান করানো হয়। শিশুরা বাড়ি বাড়ি ফুল বিতরণ করে। দেবতার নামে নদীতে বা ঝরনায় ফুল ছিটিয়ে খুমকামিং পূজা দেওয়া হয়।
এই ফুটবল প্রতিযোগিতায়
চ্যাম্পিয়ন হয় অর্ণব অন্বেষা সম্প্রীতি একাদশ।
শিশির মঞ্চে বিভাব নাট্য একাডেমি মঞ্চস্থ করলো তাদের দুটি নতুন নাটক ' জীবনের এক রূপকথা' ও ' দিনান্তে।