অমৃতবাজার এক্সক্লুসিভ - হিন্দু পুরাণ হল হিন্দুধর্ম সংক্রান্ত অজস্র ঐতিহ্যবাহী কথামালার একটি বৃহৎ রূপ, যা প্রাচীন সংস্কৃত সাহিত্য। হিন্দু পুরানের অন্যতম দেবতা হলেন গরুড়। দেবতা গরুড় ছিলেন বিষ্ণুর বাহন।আপনারা চাইলে জেনে নিতে পারেন বিষ্ণুর বাহন গরুড় সম্পর্কে।
পিতা মাতা - তিনি ঋষি কশ্যপ ও বিনতার পুত্র। তার ভাই অরুণ সূর্যের সারথি।
চেহারা - গরুড় কখনো মুক্তডানা ঈগলের মত, কখনো ঈগলমানবের মত বর্ণনা করা হয়েছে। গরুড় সাপদের শত্রু। তিনি হলেন বৃহদাকার পৌরাণিক পাখি বা পক্ষীতুল্য জীব।
গরুড়ের অমৃত আহরণ - মহাভারতের আদিপর্ব অনুযায়ী গরুড়ের মাতা বিনতা নিজের সতিন সর্পমাতা কদ্রুর নিকট পণে পরাজিত হয়ে কদ্রুর দাসীতে পরিণত হয়েছিল।
গরুড় কদ্রুর নিকট মাতার দাস্যমুক্তির জন্য বললে, কদ্রু তাকে বলেন যে, যদি সে অমৃত নিয়ে আসতে পারে তাহলে বিনতাকে মুক্ত করে দিয়েছিলেন। মাতার মুক্তির জন্য গরুড় অমৃত আনতে স্বর্গে চলে যায়। স্বর্গের সকল দেবতা চেষ্টা করেও গরুড়কে নিবৃত্ত করতে বিফল হয়েছিল। দেবরাজ ইন্দ্র নিজের বজ্র প্রয়োগ করলে, তাও ব্যর্থ হয়েছিল। এভাবে সকল দেবতাকে পরাস্ত করে গরুড় অমৃত হরণ করে নিয়ে আসেন এবং মাতাকে মুক্ত করেছিল।
তারাচিত্র - গরুড় হলো ঈগল মণ্ডল নামক তারামণ্ডলের হিন্দু নাম। ব্রাহমিনি কাইট পাখিটিকে গরুড়ের সমসাময়িক রূপ মনে করা হয়।
মন্দির - গরুড় মূর্তি আপনারা ভারতের পশ্চিমবঙ্গে দেখতে পাবেন।
এই ফুটবল প্রতিযোগিতায়
চ্যাম্পিয়ন হয় অর্ণব অন্বেষা সম্প্রীতি একাদশ।
শিশির মঞ্চে বিভাব নাট্য একাডেমি মঞ্চস্থ করলো তাদের দুটি নতুন নাটক ' জীবনের এক রূপকথা' ও ' দিনান্তে।