নিজস্ব প্রতিনিধি, দোহা- বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে পরিবর্ত খেলোয়াড় হিসাবে মাঠে নেমে জোড়া গোল করেন উইগ উইঘর্স্টর। আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে মেসিকে চাপেও ফেলে দিয়েছিলেন নেদারল্যান্ডসের উইগ। যদিও শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়েছিল আর্জেন্টিনার জয়লাভ। কিন্তু ম্যাচের পরে লিয়োনেল মেসির থেকে ধমক খেয়েছিলেন উইঘর্স্ট, সেই ঘটনা নিয়ে এ বার মুখ খুললেন তিনি, ম্যাচের পরে মেসির সঙ্গে হাত মেলাতে গেলেও তিনি হাত মেলাননি।
উইঘর্স্ট জানিয়েছেন, ‘‘ম্যাচে নেমে আমি সাধারণত লড়াই করি। সেই ম্যাচেও সেটাই করেছিলাম। কিন্তু খেলা চলাকালীন মেসির সঙ্গে কয়েক বার বল দখলের লড়াই হয়েছিল। আমি ওকে অনেক সম্মান করি। আমি মনে করি, মেসি এখনকার অন্যতম সেরা ফুটবলার। তাই খেলা শেষে আমি ওকে কতটা সম্মান দেখানোর জন্যই ওর সামনে গেলে কিন্তু মেসি রেগে যায়।’’
ম্যাচ শেষে মেসি তার সঙ্গে হাত মেলাননি বলেও অভিযোগ উইঘর্স্টর। এই ঘটনায় কষ্ট পেয়েছেন উইঘর্স্ট , তিনি বলেছেন ‘‘খেলা শেষে মেসির সঙ্গে হাত মেলাতে গিয়েছিলাম। কিন্তু ও হাত মেলায়নি। উল্টে কী সব বলেছিল। স্প্যানিশ ভাষায় বলায় আমি বুঝতে পারিনি। কিন্তু আমার খুব খারাপ লেগেছিল।’’
নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে ম্যাচের সেরা হওয়ার পরে মেসি যখন সাক্ষাৎকারের দিচ্ছিলেন, তখন পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন নেদারল্যান্ডসের গোলদাতা উইঘর্স্ট। সাক্ষাৎকার মাঝপথে থামিয়েই মেসি বলে ওঠেন, “এ দিকে তাকিয়ে কী দেখছ নির্বোধ? যাও এখান থেকে সরে যাও।” আসলে নেদারল্যান্ডসের শারীরিক ফুটবল একেবারেই পছন্দ হয়নি মেসির। তাকেও বহু বার ফাউলের শিকার হতে হয়েছে। একের পর এক হলুদ কার্ড দেখিয়ে ম্যাচ আরও উত্তপ্ত করে তোলে রেফারি। তাই হয়তো ম্যাচের পরেও নিজের মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেননি মেসি।
এই ফুটবল প্রতিযোগিতায়
চ্যাম্পিয়ন হয় অর্ণব অন্বেষা সম্প্রীতি একাদশ।
শিশির মঞ্চে বিভাব নাট্য একাডেমি মঞ্চস্থ করলো তাদের দুটি নতুন নাটক ' জীবনের এক রূপকথা' ও ' দিনান্তে।