নিজস্ব প্রতিনিধি , দার্জিলিং - মনিপুরে ভয়াবহ ভূমিধসে দার্জিলিং জেলার ৯ জন সেনা জওয়ানের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।তাদের মধ্যেই রয়েছেন বিশাল ছেত্রী ও মিলন তামাং।বিশাল ছেত্রী মিরিকের মারমা ডান্ডা ধুরার বাসিন্দা ও মিলন তামাং কার্শিয়াংয়ের রোহিনী চা বাগানের বাসিন্দা।শনিবার দুজনের দেহই তাদের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।এছাড়াও মণিপুরে ভূমিধসে মৃত আরও ১১ জন শহীদের মরদেহ সামরিক সম্মানের পর পরিবারের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।
শনিবার বিশাল ছেত্রীর দেহ প্রথমে ব্যাঙ্গডুবি সামরিক হাসপাতাল প্রাঙ্গণে নিয়ে আসা হয়।এরপর মরদেহ মিরিকের মারমা ডান্ডা ধুরায় পৈতৃক নিবাসে নিয়ে আসা হয়। এরপরেই হিন্দু ধর্ম মেনে তার মরদেহ দাহ করা হয়।সেই সময় উপস্থিত ছিলেন শহীদ বিশাল ছেত্রীর বাবা লাল বাহাদুর ছেত্রী, স্ত্রী কারিশমা রাই।
এছাড়াও শহীদ বিশাল ছেত্রীকে সম্মান জানাতে সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন মিরিকের বহু পাহাড়বাসী।এছাড়াও পাশাপাশি মিলন তামাংয়ের মৃতদেহ বাগডোগরা নিয়ে আসা হয় সেখান থেকে ব্যাঙ্গডুবি আর্মি ক্যাম্পে তাদের পুর্ণ সামরিক মর্যাদায় শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা হয়।
শহীদ মিলন তামাং দাদা অশোক তামাং জানিয়েছেন,"কিছুদিন পরেই বাড়ি ফেরার কথা ছিল তার।তবে হঠাৎই মনিপুরের ধসে মৃত্যু হয়েছে তার।তার পরিবারে বাবা,মা,স্ত্রী,আট বছরের একটি ছেলে,ভাই রয়েছে।মিলন খুব মিশুকে ও ভালো স্বভাবের ছেলে ছিল।সকলকে সাহায্য করতো।কিন্তু কি করা যাবে ভগবানের ইচ্ছায় ও চলে গেল"।
মাঝ রাস্তায় দাঁড় করিয়ে জওয়ানকে গুলি করে খুন
'উনি যে অর্পিতার বাড়িতে যেতেন, সেটা টালিগঞ্জের লোক বলছে', সৌগতকে পাল্টা তোপ দিলীপের
বাবা লোকনাথের মাথায় জল ঢালতে কচুয়া ধামে সাংসদ নুসরত জাহান
পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় দ্বারস্থ হলেন বিধায়িকা
মিনি ট্রাকে করে নানুর থেকে গরুগুলিকে নিয়ে আসা হচ্ছিল
'নতুন জীবন শুরু হচ্ছে' - সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট চাহালের
প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে আগামী সপ্তাহে মামলার শুনানির সম্ভাবনা
শাহনওয়াজ হোসেনের পিটিশন খারিজ করলো দিল্লি হাইকোর্ট
শহীদ ২২ জওয়ানের পরিবারদের ৭ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য
সাক্ষাতের পর মমতার উচ্চ প্রশংসা স্বামীর
বৃহষ্পতিবার দুই দলের তরফেই এই ব্যাপারে নিশ্চিত করা হয়
মুম্বাই সিটি এফসি - ৪
ভারতীয় নৌবাহিনী - ১
জঙ্গি হানার আশঙ্কায় জারি হাই অ্যালার্ট
হিংসার পথে কোনও উন্নয়ন সম্ভব নয় , আত্মসমর্পণ করে বার্তা কেএলও জঙ্গির
১৫ নয় , ১৮ই আগস্ট স্বাধীনতা লাভ করেছিল নদীয়া জেলা , স্বীকৃতি চেয়ে জেলা প্রশাসনের দারস্থ নেতাজি ব্রিগেড