নিজস্ব প্রতিনিধি , দিল্লি - যুদ্ধবিমান 'সু-৩০ এমকেআই'কে দেশীয়ভাবে আধুনিকিকরনের সিদ্ধান্ত নিল আইএএফ। বিশ্লেষকদের মতে বায়ুসেনার এই সাহসী ও উজ্জ্বল সিদ্ধান্ত ভারতের প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভরশীলতাকে উন্নীত করার একটি মাস্টারস্ট্রোক।
২৬২-এয়ারক্রাফ্ট 'সু-৩০ এমকেআই' বহর বহু দশক ধরে ভারতীয় বিমান বাহিনীর (আইএএফ) মেরুদন্ড হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন কর্মকর্তারা। এই এয়ারক্রাফ্টের বড় আকার শুধুমাত্র আপগ্রেডের সুবিধাই দেয় না বরং ভবিষ্যতে বিভিন্ন ভূমিকায় রূপান্তরিত করার জন্য জায়গাও ছেড়ে দেয়। যেমন একটি ভেদন সেন্সর এবং অ্যাটাক প্ল্যাটফর্মের জন্যে এএমসিএ। উল্লেখ্য , এই সমস্ত উন্নতমানের পদ্ধতিগুলি ইউএস নেক্সট জেনারেশন এয়ার ডমিনেন্স (এনজিএডি) এর অনুরূপ।
বিশ্বে আইএএফ সু-৩০ ভেরিয়েন্টের সবচেয়ে বড় অপারেটর। বিগত ২০ বছরে ভারত 'সু-৩০ এমকেআই'য়ের অ্যাসেম্বলিং , অপারেটিং , সার্ভিসিং (ওভারহল , স্পেয়ারস ম্যানুফ্যাকচারিং) এবং সর্পিল আপগ্রেডিং (ব্রাহমোসে , অ্যাস্ট্রা , রুদ্রম) এর ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য আইপিআর এবং অবকাঠামো বিনিয়োগ করেছে। বায়ুসেনার মতে এই সময়টাই সংস্করণগুলি আপগ্রেড শুরু করার সঠিক সময়।
আইএএফ প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভি আর চৌধুরীর মতে , বড় সুখোইগুলি আপগ্রেডের জন্য প্রথমে প্রযুক্তিগত দিকগুলি পরিমার্জিত করা হচ্ছে। তিনি বলেন , 'আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে এই আপগ্রেডটি দেশীয়ভাবে ডিজাইন করা অনেকগুলি অস্ত্র , ইলেকট্রনিক যুদ্ধ ব্যবস্থার মতো করে করা হবে৷ আমরা প্রথম ধাপে ৮৪ টি সুখোই আপগ্রেড করার দিকে নজর দিচ্ছি'।
আইএএফ-এর মতে , নকশা ও উন্নয়নের ৪-৫ বছর পর আধুনিকীকরণ শুরু হবে।
এই ফুটবল প্রতিযোগিতায়
চ্যাম্পিয়ন হয় অর্ণব অন্বেষা সম্প্রীতি একাদশ।
শিশির মঞ্চে বিভাব নাট্য একাডেমি মঞ্চস্থ করলো তাদের দুটি নতুন নাটক ' জীবনের এক রূপকথা' ও ' দিনান্তে।