অমৃতবাজার এক্সক্লুসিভ - ফ্রান্সের সবথেকে এবং দীর্ঘ দুর্গ হলো শ্যাটু ডি ব্রিস্যাক।শ্যাটেউটি মূলত একটি দুর্গ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল। ফ্রান্সের রাজা দ্বিতীয় ফিলিপ কর্তৃক ইংরেজদের বিরুদ্ধে বিজয়ের পর,তিনি গুইলাম দেস রোচেসকে সম্পত্তি প্রদান করেছিলেন।সেই সম্পত্তির মধ্যেই এটি একটি শ্যাটু ডি ব্রিস্যাক। ফ্রান্সের সবথেকে দীর্ঘ এবং সবথেকে সুন্দর দুর্গগুলির মধ্যে একটি শ্যাটু ডি ব্রিস্যাক।

যেখানে সবুজ পোশাক পড়ে আজও শার্লটের অতৃপ্ত আত্মা এই প্রাসাদে ঘুরে বেড়ায়।বিশেষজ্ঞদের মতে মানুষের মৃত্যুর সময় কালে তাঁর যতটা এনার্জি সহ মৃত্যু হয়, ঠিক ততটাই এনার্জি নিয়ে তাঁর অরা ঘুরে বেড়ায় । হ্যাঁ হয়ত তাঁদের চোখে দেখা যায় না তবে অনুভব করা যায় । যাকে সোজা কথায় আমরা বলি ভূত ।

ইতিহাস - জনশ্রুতি, শার্লট ছিলেন রাজা সপ্তম চার্লসের অবৈধ কন্যা। স্ত্রীর অন্য ব্যক্তির সঙ্গে বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্কের কথা জানতে পেরে তাঁর স্বামীই শ্যালোটকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছিলেন। হত্যা করার সময় তাঁর পরনে ছিল সবুজ পোশাক। এরপর তাঁর আত্মাকে নাকি টাওয়ার রুমে ঘুরতে দেখা গিয়েছে।

ভুতুড়ে অনুভূতি - এরপর তাঁর আত্মাকে নাকি টাওয়ার রুমে ঘুরতে দেখা গিয়েছে। সবুজ পোশাক পড়ে আজও শার্লটের অতৃপ্ত আত্মা এই প্রাসাদে ঘুরে বেড়ায় বলে অনেকে দাবি করেন।তাছাড়া অনেকে এখানে ভুতুড়ে অনুভব করেছেন।এই স্থানকে অনেকে রহস্যময় বাসস্থান হিসেবে গণ্য করেছেন।সবুজ পোশাক পড়ে আজও শার্লটের অতৃপ্ত আত্মা এই প্রাসাদে ঘুরতে দেখেছেন।

তাই আপনারা যদি শার্লটের অতৃপ্ত আত্মা দর্শন করতে চান তাহলে রাতে এই প্রাসাদে ভ্রমন করতে যেতেই পারেন।এখানে আপনাদের ভাগ্য ভালো থাকলে সবুজ পোশাক পরা রহস্যময়ীর দেখা পেলেও পেতেও পারেন।