নিজস্ব প্রতিনিধি, পূর্ব বর্ধমান - মৃতদেহ অ্যাম্বুলেন্স থেকে নামিয়ে পালিয়ে যায় চালক, এমনই অমানবিকতার নজির দেখা গেল পূর্ব বর্ধমান জেলার নবাহাটে। ৪ ঘণ্টা রাস্তার পাশেই পরে ছিল সেই মৃতদেহ।
স্থানীয় সূত্রে খবর, উত্তরপ্রদেশের গোরখপুর থেকে একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে মৃতদেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল নদীয়ায়। মৃত ওই ব্যক্তির নাম প্রকাশ সরকার, বয়স ৩৫ বছর। বাড়ি নদীয়া জেলার ভীমপুর থানার মহেশপুর গ্রামে।
মৃত ব্যক্তির পড়শী বোন দিপালী সরকার জানান, "আমি বিহারে থাকি। আমার কাছে ফোন আসে যে প্রকাশ সরকার মানে আমার পড়শী দাদা অ্যাক্সিডেন্টে মারা গেছেন উত্তরপ্রদেশের গোরখপুরে। আমি তড়িঘড়ি উত্তরপ্রদেশের গোরখপুর গিয়ে একটা অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করি ২৭ হাজার টাকায়। অ্যাম্বুলেন্সে করে আমি দাদাকে নিয়ে যাচ্ছিলাম নদীয়ার মহেশপুরে গ্রামের বাড়িতে। এমন অবস্থায় বর্ধমানের ওই অ্যাম্বুলেন্স চালক আমাদেরকে মারধর করে কাগজ ছিনিয়ে নিয়ে মৃতদেহটি অ্যাম্বুলেন্স থেকে নামিয়ে পালিয়ে যান। আমাদের কাছে বাকি টাকা যা ছিল সমস্ত কিছু কেড়ে নেয় ওই অ্যাম্বুলেন্সের চালক।"
সকাল দশটা থেকে মৃতদেহটিকে নিয়ে রাস্তার পাশে পড়ে থাকলেও কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি বলে জানান তিনি।
স্থানীয় এক যুবক জিয়াউর রহমান জানান, "আমি দেখতে পাই এই ভদ্রমহিলা মৃত দেহটাকে নিয়ে বসে আছেন। জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন তাদেরকে মারধর করে মৃতদেহ নামিয়ে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে পালিয়ে গেছে চালক।"
পরবর্তীতে উনি তৎপর হয়ে বর্ধমান থানায় খবর দিলে পুলিশের সহায়তায় মৃতদেহটি বাড়ি পৌঁছে দেওয়া হয়।
এক নজরে দেখে নিন আজকের ট্রাফিক আপডেট
পুর মাতা-পিতার উপস্থিতিতে সম্পন্ন হল দুয়ারে ক্যাম্পের প্রথম দিন
এটি এমন কোনও বড় বিষয় নয় , পাল্টা দাবি অভিযুক্ত ওসির
ওসির বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় এফআইআর দায়ের
স্থানীয়দের তীব্র প্রতিবাদ , পুলিশ ও বিডিওর হস্তক্ষেপে নতুন করে শুরু ক্যাম্পের কাজ
অয়নকে জেরা করে এখনও পর্যন্ত ১৫ জন প্রভাবশালীর নাম পাওয়া গেছে , আদালতে বিস্ফোরক দাবি ইডির আইনজীবীর
৩ বছর হলেই স্কুলে ভর্তি করা যাবে পড়ুয়াকে
জানলা ভেঙে এক এক করে যাত্রীদের বের করে আনলো পুলিশ
বহুবার কবরস্থানের স্থায়ী কর্মী নিয়োগ সহ সংস্করণের দাবি জানিয়েও মিলছে না ফল , অভিযোগ স্থানীয়দের
ফের রুপোর দাম ঊর্ধ্বমুখী
ফের সোনার দাম অপরিবর্তিত
রামনবমীর শোভাযাত্রা করায় বিজেপি কর্মীকে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে
রাজ্যের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ খতিয়ে দেখেও কোনও খুঁত পায়নি কেন্দ্র , তাই টাকা পাঠাতে বাধ্য হল , দাবি তৃণমূলের
ধৃতদের মধ্যে মীর মহম্মদ নুরুজ্জামান পেশায় সফটঅ্যার ইঞ্জিনিয়ার , বিকাশ ভবনে কর্মরত ছিলেন অভিযুক্ত