নিজস্ব প্রতিনিধি, বাঁকুড়া - করোনা সংক্রমণের হার ফের ঊর্ধ্বমুখী। দেশ জুড়ে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে। এই অবস্থায় অতি সতর্কতা হিসেবে সাধারণ পর্যটকদের জন্য মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর মন্দিরের দরজা বন্ধ করল আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইণ্ডিয়া।
কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে ডিরেক্টর (মোনুমেন্টস্) এন.কে পাঠক এক নির্দেশিকা জারি করে জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতিতে আর্কিওলজিক্যিল সার্ভে অফ ইণ্ডিয়ার তত্বাবধানে থাকা সমস্ত মন্দিরে পর্যটকদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। নতুন নির্দেশিকা জারি না হওয়া পর্যন্ত এই আদেশ চলতি বছরের ১৫ মে পর্যন্ত থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মল্লরাজাদের এক সময়ের রাজধানী, মন্দির নগরী হিসেবে পরিচিত বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে সারা বছর দেশ বিদেশ থেকে অসংখ্য পর্যটক এখানে ছুটে আসেন। রাসমঞ্চ, জোড় বাংলো মন্দির, দলমাদল কামান, শ্যামরায় মন্দির, মদনমোহন মন্দির, দেবী মৃন্ময়ীর মন্দির সহ অসংখ্য টেরাকোটার কারুকাজ সমৃদ্ধ অসংখ্য প্রাচীণ মন্দির এখানে রয়েছে। মন্দির পরিদর্শণে পর্যটকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ হওয়ার ফলে চরম সমস্যায় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
সরমা পাত্র নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, "একমাস কোনও পর্যটক আসবে না, ব্যবসা থেকে আমাদের সব চলে, ছেলে মেয়েদের পড়াশোনা, সংসার চালানো সব এই দোকান থেকে। কি করে চলবে জানি না।"
স্থানীয় টোটোচালক চন্দন পাল জানান, "বাইরে থেকে পর্যটক আসা বন্ধ হয়ে যাওয়া মানে আমাদের পুরোপুরি অসুবিধা। করোনার জেরে সাধারণ মানুষ টোটোতে উঠতে চাই না ফলে সংকটে পরেছি। টোটো চালিয়ে আমাদের জীবিকা চলে। টোটো চালিয়ে আমাদের সংসার চলে। ফলে কর্ম বন্ধ হয়ে গেলে সংসারে অর্থনৈতিক টান পরবেই।"
ফের নিম্নমুখী রুপোর দাম
অপরিবর্তিত সোনার দাম
অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যে , দাবি বিধায়ক পরেশ রামদাসের
মহিলাকে বেধড়ক মারধর করে দোকান ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
সুদীপ্ত সেন নাম বলার পরেও সিবিআই কিছু করছে না , বাধ্য হয়ে রাজ্যপালের দ্বারস্থ তৃণমূল
আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আক্রান্ত তৃণমূল কর্মী গৌতম বিশ্বাস
মৃত খালাসির পরিচয় জানার চেষ্টা করছে শান্তিপুর থানার পুলিশ
বিহার থেকে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে বাংলায় আসার পথে গ্রেফতার অভিযুক্তরা
নিকাশি ব্যাবস্থা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ এলাকাবাসীর
গ্রেফতার হওয়া বেশিরভাগ অভিযুক্তই ভিন রাজ্যের বাসিন্দা
৫ বছর ধরে আমাদের লড়াই চলছে , আগামীতেও চলবে , দাবি বিক্ষোভকারী পরীক্ষার্থীদের
আদালত অনুমতি না দিলে সম্ভাব নয় , আপনারা বিকাশবাবুদের গিয়ে বলুন , চাকরি আটকে যাচ্ছে , মামলা না করতে - মুখ্যমন্ত্রী
কর্নেলবাবু চিঠি দিয়ে বলছেন, ৪ বছর পর অগ্নিবীরদের চাকরির ব্যবস্থা করতে হবে রাজ্যকে , কিন্তু বিজেপির লোকেদের আমি কেন চাকরি দেব , তোপ মুখ্যমন্ত্রীর
বাবা-মায়ের পূর্ণ সমর্থনে আজ সফল ফুটবলার হওয়ার দৌড়ে নেমেছে দশম শ্রেণীর ছাত্র
বিজেপিকে খামোশ করে দেওয়ার জন্য গোটা আসানসোল বাসীকে ধন্যবাদ - মমতা