অমৃতবাজার বিশেষ প্রতিবেদন - শ্রীনগর থেকে 45 কিলোমিটার দূরে একটা ছোট্ট জায়গা দুধপট্টি। অনেকেই হয়তো নাম শোনেননি, কিন্তু এখানে এলেই বোঝা যায় সত্যিই কাশ্মীর ভূস্বর্গ। সকলে সুইজারল্যান্ডের নাম জপ করলেও, এটির সৌন্দর্য সুইজারল্যান্ডের থেকেও অনেক বেশি।
সুইজারল্যান্ডের মাউন্ট টিকরিতে ছোট্ট একটি জায়গা নিয়ে বরফ বিরাজমান। কিন্তু দুধপট্টিতে যেন দুধসাদা বরফের সমুদ্র বিরাজমান। যতদূর চোখ যায় শুধু সাদা আর সাদা বরফে ঢাকা, পাহাড়ের মাথা দেখা যায় না। জনমানবহীন এই দুধপট্টিতে দাঁড়ালে মনে হবে, সাদা সমুদ্রের উপর দাঁড়িয়ে আছি, এই দাঁড়িয়ে থাকা যে কতটা আনন্দদায়ক, তা ভাষায় ব্যক্ত করা যায় না।
অমৃতবাজারের সাংবাদিক সরাসরি কাশ্মীরের দুধপট্টি থেকে জানালেন, কাশ্মীরের এই অঞ্চলটির সৌন্দর্য কোনো অংশেই সোনমার্গ,গুলমার্গের চেয়ে কম নয়, বরং দুধপট্টি কাশ্মীরের সৌন্দর্যের মুকুটে আরেকটি পালক যোগ করে। বরফের চাদরে মোড়া, সবুজে ঘেরা এই দুধপট্টি, এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে দিয়েছে ভ্রমণপিপাসুদের সামনে।
এটি বিশ্বের বৃহত্তম শিব লিঙ্গের মধ্যে একটি, যার উচ্চতা প্রায় ১২৬ ফুট
কি কারণে গির্জাটিকে স্থানান্তরিত করা হয়, দেখে নিন তার ইতিহাস
রহস্যপ্রেমী জন্য বিশেষ ঠিকানা ও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হলো এই স্থান
প্রায় ৪৯৫ বছর আগে নির্মিত হয়েছিল
মন্দিরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এবং শিমলার প্রধান শহর থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত
এই মঠটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩০০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত
এটি ১৬৭২ সালে লাদাখি রাজা সেঙ্গে নামগিয়ালের দ্বারা পুনরায় প্রতিষ্ঠা হয়েছিল
এটি শিলং শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত একটি
এটি ১৭৫২ সালে নির্মাণ করা হয়েছে
রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা পেটে অবশ্যই ঘুরে আসুন এখানে
অনেকেই মনে করেন যে এই মন্দিরেই স্বয়ং ভগবান শিবের বাস
আগরতলা থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরত্বে এটি অবস্থিত
কলকাতার খুব অসম্ভাব্য ভুতুড়ে জায়গাগুলির মধ্যে একটি